মিডিয়া মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলে। শাসকচক্র যখন ন্যায়বিচারে একচক্ষু হন- তখন মিডিয়া অন্য চোখ খুলে দেয়। আজকের বিশ্বে, সত্য নিউজ বের করে আনতে গিয়ে বিভিন্ন নির্যাতন ভোগ এমনকি খুন

সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী তিথি সরকারকে কারাদণ্ড দেওয়ার রায়ের পর আবারও আলোচনায় ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতে’র বিষয়টি। এই লেখার উদ্দেশ্য তিথির মামলাটি নিয়ে আলোচনা করা নয়, বরং সমস্যাটি এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত

ফেসবুকসহ অন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় উগ্র মতাদর্শে প্রভাবিত হচ্ছেন। অনলাইনে উগ্রতার চর্চা করে জঙ্গি তৎপরতায় অনেকে জড়িয়ে পড়ছেন। অংশ নিচ্ছেন জঙ্গি কর্মকাণ্ড ও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের

সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি। শহর থেকে শুরু করে গ্রাম অঞ্চলেও ছোঁয়া লেগেছে তথ্যপ্রযুক্তির। তৃতীয় শিল্প বিপ্লবের সুফল ইন্টারনেট। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যোগাযোগের নতুন মাত্রা সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বের ৭০০

সন্ত্রাস পৃথিবীব্যাপী পরিচিত, বহুল আলোচিত শব্দ। সন্ত্রাস ও জঙ্গি তৎপরতা সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য অভিশাপ এবং মানবতার প্রতি চরম হুমকি। রাজনৈতিক কারণে হোক বা অন্য কোন ব্যাপারে স্বার্থসিদ্ধি ও আতঙ্ক

ঘৃণা, হ্যাঁ একমাত্র ঘৃণাই পারে জঙ্গিবাদকে নির্মূল করতে। সে ঘৃণা উঠে আসতে হবে সমাজের সর্ব নিন্ম স্তর থেকে আর পৌঁছুতে হবে সর্বচ্চ শেখরে। সমাজের পড়তে পড়তে এই ঘৃণা জন্মাতে হবে

দুর্নীতি হচ্ছে দেশ ও জাতির জন্য ক্যান্সারের মতো। ক্যান্সার যেমন মানবদেহের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আস্তে আস্তে ধ্বংস করে দেয়, ঠিক তেমনি দুর্নীতিও একটি জাতির সব সম্ভাবনা তিলে তিলে ধ্বংস করে দেয়।

বাংলা ভাইয়ের জঙ্গি দলে যারা ছিল, তারা মাদ্রাসা থেকে আসা ছাত্র ছিল। অন্য কথায়, জঙ্গি বলতে আমাদের মনে সাধারণত গরিব ঘরের মাদ্রাসাছাত্রের ছবিই ভেসে ওঠে। কিন্তু হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁ ও

চাকরির প্রথম দিকের প্রশিক্ষণগুলোতে সততা, নৈতিকতা, দেশপ্রেমের ওপর প্রাধান্য দিয়ে সিলেবাস প্রণয়ন করা জরুরি। দেশের রাজনীতির ক্ষেত্রেও সন্ত্রাসী, লোভী ও অসৎ বাক্তিদের বয়কট করতে হবে। দেশে লাগামহীন দুর্নীতি যেমন হয়,

দুর্নীতি আসলে একটা কঠিন চক্র। এই চক্রকে ভাঙতে হলে সবাইকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সামাজিক সচেতনতা ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। চিহ্নিত দুর্নীতিবাজদেরকে ঘৃণা করতে হবে। দুর্নীতি

সহিংস উগ্রবাদ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এক ভয়াবহ সামাজিক সমস্যার নাম। সারা বিশ্বের মানুষ আজ এটি নিয়ে উৎকণ্ঠিত এবং উদ্বিগ্ন। এর ভয়ংকর ছোবলে বিশ্ব আজ ক্ষতবিক্ষত। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে আমাদের

  দেশে মহাসমারোহে আবারও একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। অবশ্য ‘অনুষ্ঠিত’ না বলে ‘অভিনীত’ হতে যাচ্ছে বলাই সম্ভবত যথাযথ হবে। এর অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে শুরু করে মঞ্চের সামনের দর্শক এবং

জেলার কোম্পানি গন্জে চোরাকারবারিদের মুলহোতাকে খুঁজে পাওয়া সহজ ছিলোনা। আমার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের মাধ্যমে প্রশাসনের নজরে আসে কোম্পানিগন্জের ভারতীয় অবৈধ পণ্যের  রমরমা ব্যবসা। অবশেষে সকল তথ্য প্রমান পাওয়ার পর গত ২৩

সিলেটের জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর অন্যতম। ভোলাগঞ্জ দেশের সর্ববৃহত্তম পাথর কোয়ারির অঞ্চল। সাদা পাথর এর অবস্থান সিলেট জেলার সীমান্তবর্তী কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায়। ভোলাগঞ্জের অন্য পাশে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ঘন

হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায় ছয় বছর পূর্ণ হলো। গত ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গিরা কুপিয়ে ও গুলি করে ২০ জন দেশি-বিদেশি নিরীহ মানুষকে হত্যা করে।

সোমবার রাতভর কোম্পানিগন্জ সদর থানা পুলিশ ও র‍্যাবের যৌথ অভিযানে কোম্পানি গন্জের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ বিপুল পরিমাণ ভারতীয় অবৈধ পণ্য উদ্ধার করেছে। এসময় উপজেলা চেয়ারম্যান শামীম আহমেদকে পুলিশ