মানুষের নিরাপত্তার জন্যই প্রয়োজন মিডিয়ার স্বাধীনতা,,
মিডিয়া মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলে। শাসকচক্র যখন ন্যায়বিচারে একচক্ষু হন- তখন মিডিয়া অন্য চোখ খুলে দেয়। আজকের বিশ্বে, সত্য নিউজ বের করে আনতে গিয়ে
মিডিয়া মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলে। শাসকচক্র যখন ন্যায়বিচারে একচক্ষু হন- তখন মিডিয়া অন্য চোখ খুলে দেয়। আজকের বিশ্বে, সত্য নিউজ বের করে আনতে গিয়ে
সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী তিথি সরকারকে কারাদণ্ড দেওয়ার রায়ের পর আবারও আলোচনায় ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতে’র বিষয়টি। এই লেখার উদ্দেশ্য তিথির মামলাটি নিয়ে আলোচনা করা নয়, বরং
ফেসবুকসহ অন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় উগ্র মতাদর্শে প্রভাবিত হচ্ছেন। অনলাইনে উগ্রতার চর্চা করে জঙ্গি তৎপরতায় অনেকে জড়িয়ে পড়ছেন। অংশ নিচ্ছেন জঙ্গি কর্মকাণ্ড ও
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি। শহর থেকে শুরু করে গ্রাম অঞ্চলেও ছোঁয়া লেগেছে তথ্যপ্রযুক্তির। তৃতীয় শিল্প বিপ্লবের সুফল ইন্টারনেট। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যোগাযোগের নতুন
সন্ত্রাস পৃথিবীব্যাপী পরিচিত, বহুল আলোচিত শব্দ। সন্ত্রাস ও জঙ্গি তৎপরতা সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য অভিশাপ এবং মানবতার প্রতি চরম হুমকি। রাজনৈতিক কারণে হোক বা অন্য
ঘৃণা, হ্যাঁ একমাত্র ঘৃণাই পারে জঙ্গিবাদকে নির্মূল করতে। সে ঘৃণা উঠে আসতে হবে সমাজের সর্ব নিন্ম স্তর থেকে আর পৌঁছুতে হবে সর্বচ্চ শেখরে। সমাজের পড়তে
যেকোনো উগ্রবাদ বিভাজন সৃষ্টি করে, কখনও একত্রিত করে না। এমন কোনো নজির নেই যেখানে ধর্মীয় উগ্রতা ও উগ্র জাতীয়তাবাদের কারণে দুটি সমাজ বা দেশ এক
জঙ্গিবাদ বা টেরোরিজম বর্তমান বিশ্বের এক জটিল বাস্তবতা। তাই এখন যৌক্তিক কারণেই জগতের অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি জঙ্গিবাদ নিয়ে ব্যাপক বিশ্লেষণ গুরুত্ব পাচ্ছে। এর সূত্র ধরে
দুর্নীতি হচ্ছে দেশ ও জাতির জন্য ক্যান্সারের মতো। ক্যান্সার যেমন মানবদেহের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আস্তে আস্তে ধ্বংস করে দেয়, ঠিক তেমনি দুর্নীতিও একটি জাতির সব সম্ভাবনা
বাংলা ভাইয়ের জঙ্গি দলে যারা ছিল, তারা মাদ্রাসা থেকে আসা ছাত্র ছিল। অন্য কথায়, জঙ্গি বলতে আমাদের মনে সাধারণত গরিব ঘরের মাদ্রাসাছাত্রের ছবিই ভেসে ওঠে।